Everything about খেলার খবর
Everything about খেলার খবর
Blog Article
ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে হাসি মুখে ক্যামেরার সামনে মি. ট্রাম্প।
ট্রাম্পের সাতজন নাতি-নাতনি রয়েছে। যার মধ্যে পাঁচ জন হলো তার পুত্র ডোনাল্ড জুনিয়রের (কাই ম্যাডিসন, ডোনাল্ড জন ৩য়, ট্রিস্টান মিলস, স্পেন্সার ফ্রেডেরিক এবং ক্লো সোফিয়া)[৩৩৯][৩৪০][৩৪১] এবং বাকি দু'জন হলো তার কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের (অ্যারাবেলা রোজ এবং জোসেফ ফ্রেডেরিক)।[৩৪২][৩৪৩]
ছবির ক্যাপশান, নিউ ইয়র্কের ট্রাম্প টাওয়ারে নিজ অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
. আমি যদি কোন ভুল করি, আমি চেষ্টা করবো সেই ভুল শোধরানোর জন্য। আমার ভুল সংশোধনের জন্য আমি কখনও ঈশ্বরের শরণাপন্ন হই না"।[৩৪৭]
ছবির ক্যাপশান, ‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’-এর ষষ্ঠ সিজনের ফাইনাল এপিসোডে পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র এবং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের সঙ্গে তোলা ছবি।
ট্রাম্পকে লক্ষ করে গুলি চালান। পরে স্নাইপারের গুলিতে ওই হামলাকারীর মৃত্যু হয় তবে তার আগে টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসের ছোড়া একটা গুলিতে মি. ট্রাম্পের ডান কানে আঘাত লাগে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রার্থী হিসাবে দৌড়ে শামিল হওয়ার আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ বিলিয়নিয়ার। নিউ ইয়র্কের এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনের বর্ণাঢ্য জীবন খেলার খবর কয়েক দশক ধরেই বিভিন্ন ট্যাবলয়েডের পাতায় এবং টেলিভিশনের পর্দায় ফুটে উঠেছে।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করেন মি. ট্রাম্প। ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ওয়াশিংটনে তার সমর্থকদের নিয়ে সমাবেশ করেন এবং তাদের ইউনাইটেড স্টেটস ক্যাপিটলে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানান কারণ কংগ্রেসের তরফে মি.
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারকার্য ২০১৬
বাবা ফ্রেড ট্রাম্প একজন সফল website ব্যবসায়ী ছিলেন। নিউ ইয়র্কের আউটার বোরোতে একটা নির্মাণ সংস্থার মালিক ছিলেন তিনি।
এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'
ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে তাদের পারিবারিক ব্যবসার ফোকাস ব্রুকলিন ও কুইন্সের আবাসিক প্রকল্পের বদলে চলে যায় চাকচিক্যময় ‘ম্যানহাটন প্রকল্প’ বাস্তবায়নের দিকে।
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
হামলার সময় ট্রাম্প সমর্থকদের ভিড় ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি দুপুরে, যখন কংগ্রেস রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যয়ন করছিল ইউ.এস. ক্যাপিটল-এ, ট্রাম্প কাছাকাছি এলিপসে একটি সমাবেশ করেন। কাচের বাধার পিছন থেকে বক্তৃতা দিয়ে,[২৫৮] তিনি নির্বাচন বাতিলের আহ্বান জানান এবং তার সমর্থকদের "নরকের মতো লড়াই" করতে এবং "আমাদের দেশ ফিরিয়ে নিতে" ক্যাপিটলের দিকে মিছিল করতে উৎসাহিত করেন।[২৫৯] তার সমর্থকরা তখন একটি মিছিল নিয়ে ভবনে প্রবেশ করে, প্রত্যয়ন প্রক্রিয়া ব্যাহত করে এবং কংগ্রেসের সরিয়ে নেওয়া হয়।[২৬০] হামলার সময়, Bangladesh ট্রাম্প সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন কিন্তু দাঙ্গাকারীদের ছত্রভঙ্গ হতে বলেননি। সন্ধ্যা ৬টায় একটি টুইট-এ, তিনি তাদের "ভালোবাসা ও শান্তির সাথে বাড়ি যেতে" বলেন, তাদের "মহান দেশপ্রেমিক" বলে অভিহিত করেন এবং পুনরায় বলেন যে তিনি নির্বাচনে জিতেছিলেন।[২৬১] কংগ্রেস পরে পুনরায় একত্রিত হয় এবং ৭ জানুয়ারির প্রথম প্রহরে বাইডেনের বিজয় নিশ্চিত করে।[২৬২]